মাত্র ১ দিন হল ১৩ মিনিটের ভিডিওটি আপলোড হয়েছে। আর আপলোড হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রচুর মানুষ দেখে ফেলেছেন ভিডিওটি। আপলোড হয়েছে অন্যতম একটি পর্নসাইটে। ইতালীয় দম্পতি গিয়েছিলেন মায়ানমারে। সেখানেই বাগান নামে একটি ধর্মীয় স্থানে ১৩ মিনিটের ওই মিলনের ভিডিও তোলেন তাঁরা। যা পরে তাঁরা আপলোড করেন। আর এখানেই উঠেছে প্রশ্ন। মায়ানমারের মানুষ রেগে আগুন।
ধর্মীয় স্থান হিসাবে মায়ানমারে যথেষ্ট সম্মানের সঙ্গে দেখা হয় প্রাচীন বাগানকে। বাগান এলাকায় রয়েছে অনেকগুলি প্যাগোডা। এসব নিয়ে বাগান তাঁদের কাছে এক পরম ধর্মীয় ক্ষেত্র। যাকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমাও দিয়েছে। সেখানে এমন কাণ্ড করলেন কী করে ওই দম্পতি? ধর্মীয় স্থানকে এভাবে অপবিত্র করা হয়েছে বলে অভিযোগও তুলেছেন দেশবাসী। যেখানে দেশে ধর্মীয় স্থানে অনেক বিধিনিষেধ রয়েছে, সেখানে এমন কাণ্ড হল কী করে তা বুঝে উঠতে পারছেন না তাঁরা।
মায়ানমারে প্যাগোডা, মন্দির বা কোনও ধর্মীয় স্থানে যেতে হলে দেশের মানুষ হন বা বিদেশি পর্যটক, সকলকেই পোশাক বিধি মেনে চলতে হয়। খোলামেলা জামাকাপড়, শর্টস এসব একদম নিষিদ্ধ। এসব স্থানে খোলাখুলি চুম্বনও চলবে না বলে আগেই জানিয়ে রেখেছে সরকার। পর্যটক হয়ে মায়ানমারে এসে সেখানকার ধর্ম, সংস্কৃতি-র প্রতি কোনও সম্মানই দেখালেন না ২ ইতালীয় নারী পুরুষ। এটা একেবারেই ভাল চোখে নিতে পারছেন না মায়ানমারবাসী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা