ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যতই চুক্তি হোক না কেন, তিস্তা চুক্তি না হলে সবটাই অসম্পূর্ণ। আর এবারের হাসিনার সফরে যে সেটা হচ্ছে না তা বেশ পরিস্কার। তবে একেবারেই হাসিনাকে নিরাশ করেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি নিয়ে একটি রফাসূত্র তিনি বার করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন এই ঘোষণার সময়ে সেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিতও ছিলেন। দুই দেশের মধ্যে বাস ও ট্রেন, দুটিই চালু হয়েছে কলকাতা ও খুলনার মধ্যে। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি থেকে ট্রেন ও বাস যাত্রার সূচনা করলেও পাশেই উপস্থিত ছিলেন মমতা। শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাদা করে তাঁর কথা হওয়ারও কথা রয়েছে। এদিকে এদিন মোদী ও হাসিনা, দুজনেই সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় কোনও আপস নয় বলে জানিয়ে দিয়েছেন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
(প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছবি – সৌজন্যে – ট্যুইটার – নরেন্দ্র মোদী)