বিয়ের সব আয়োজন সমাপ্ত। পাত্রীও তৈরি। তৈরি পাত্রীর পরিবারও। সন্ধে নামতে অতিথিদের আগমনও চলছে পুরোদমে। সকলেই হাজির। কিন্তু পাত্রপক্ষের দেখা নেই। তারপরই আসে সেই ফোন। পাত্রপক্ষের তরফে ফোন করে জানানো হয় তারা এই বিয়েতে যেতে পারছে না। কারণ ওই পাত্রীর সঙ্গে তারা তাদের ছেলের বিয়ে দেবেনা। এর কারণও দর্শায় তারা। অভিযোগ, পাত্রপক্ষ নাকি জানায় পাত্রী অতিরিক্ত হোয়াটসঅ্যাপ করেন। তাই তারা বিয়ে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
একথা শোনার পর মাথায় কার্যত বাজ ভেঙে পড়ে পাত্রীপক্ষের। সব আয়োজন সম্পূর্ণ করে একবারে শেষে এসে পাত্রপক্ষ জানাল তাদের বিয়েতে সম্মতি নেই! এদিকে বিয়ের সন্ধেয় তখন পাত্রীপক্ষের বাড়ি ভর্তি অতিথি। এই অবস্থায় পুলিশের দ্বারস্থ হন পাত্রীর বাবা। পাত্রীর পরিবারের দাবি, ওসব হোয়াটসঅ্যাপ ট্যাপ নয়, পাত্রপক্ষ মোটা অঙ্কের পণ চেয়েছিল। আর সেটাই বিয়ে ভেঙে দেওয়ার আসল কারণ। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের আমরোহা জেলায়। পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।