বছর ৪৫-এর কুণাল ত্রিবেদীর ঝুলন্ত দেহ তাঁর ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করল পুলিশ। শুধু তিনি নন। তাঁর স্ত্রী কবিতা ও মেয়ে শ্রীন-এর দেহ ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন পুলিশকর্মীরা। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান এটা আত্মহত্যার ঘটনা। কিন্তু সচ্ছল পরিবার। টাকাপয়সার সমস্যা নেই। কারও কাছে কোনও ধারবাকি নেই। তবু কেন আত্মহত্যা? এটাই এখন ভাবাচ্ছে পুলিশকে।
ঘটনাটি ঘটেছে আমেদাবাদে। এখানেই একটি সম্ভ্রান্ত এলাকার বহুতল আবাসন থেকে উদ্ধার হওয়ার ৩টি দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। ওই ব্যক্তির মাকেও অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। ৭৫ বছরের ওই মহিলার অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তদন্তে নেমে একটি সুইসাইড নোট পেয়েছে পুলিশ। তাতে কোনও অপশক্তির উল্লেখ রয়েছে। তদন্তকারীরা এটা নিয়েও চিন্তিত। তবে কী এর পিছনে রয়েছে কোনও কালা যাদুর যোগ? সেই আতঙ্ক পেয়ে বসেছিল পরিবারকে? কিন্তু সুইসাইড নোটে তান্ত্রিক যোগ না থাকার উল্লেখ রয়েছে। সব মিলিয়ে পুলিশ এই জটিল রহস্যের গোড়ায় পৌঁছতে তদন্ত চালাচ্ছে।