রবিবার রাতে একটি অটো ভাড়া করেছিল ৪ যুবক। দিল্লির খানপুর থেকে কনট প্লেস পর্যন্ত যাওয়ার কথা স্থির হয়। কিন্তু রাস্তায় রাতের জন্য অতিরিক্ত ভাড়া চান অটোচালক জাহাঙ্গীর আলম। এই নিয়ে বচসা শুরু হয় ওই ৪ যুবক ও অটোচালকের মধ্যে। পুলিশ জানাচ্ছে, অটোচালকের সঙ্গে বচসা চলাকালীনই এক যুবক আচমকা জাহাঙ্গীর আলমের ওপর ছুরি নিয়ে হামলা করে। কুপিয়ে রক্তাক্ত করে দেয় তাঁকে।
রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ পুলিশের একটি টহলদারি মোটরবাইক কস্তুরবা গান্ধী রোড ধরে যাচ্ছিল। সেইসময়ে অটোরিকশার মধ্যে জাহাঙ্গীর আলমকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পায় পুলিশ। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা চলাকালীনই তাঁর মৃত্যু হয়।
এদিকে অটোচালকের দেহ যখন পুলিশ উদ্ধার করে ঠিক তখনই তাদের কাছে ফোন আসে যে হত্যাকারী যুবককে ধরে ফেলেছে স্থানীয় মানুষ। পুলিশ গিয়ে তাকে গ্রেফতার করে। তার কাছ থেকে রক্তাক্ত ছুরিটি উদ্ধার হয়েছে। তবে ওই যুবককে পাকড়াও করা গেলেও বাকিরা পলাতক। পুলিশ তাদের খোঁজ শুরু করেছে।