
রোজকার মত শুক্রবারও সন্তানকে স্কুলবাসে তুলে দিতে এসেছিলেন সুধীর কুমার রোশন। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার সুধীর ঝাড়খণ্ডের পালামৌয়ের বাসিন্দা। বছর ৩৫-এর সুধীর এদিন সন্তানকে স্কুল বাসে তুলেও দেন। তারপরই তাঁকে গুলি করা হয়। গুলি করে সেখান থেকে চম্পট দেয় আততায়ী। তাঁর মাথা ও কোমরে গুলি লাগে। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে রাঁচির হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই সুধীর কুমার রোশনের মৃত্যু হয়। কেন তাঁকে গুলি করা হল তা পরিস্কার নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
এদিকে শুক্রবারই আবার রাঁচির মহেন্দ্র প্রসাদ ওমেন্স কলেজের কাছ থেকে একটি দেহ উদ্ধার করেছে। ওই ব্যক্তির দেহে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোর চিহ্ন রয়েছে। পুলিশ এই ঘটনারও তদন্ত শুরু করেছে।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)