কালীপুজো উপলক্ষে স্থানীয় পাবিয়া গ্রামে সাঁওতালদের একটি মিছিল বার হয়। মেলাও বসে। সেখানেই গিয়েছিলেন ওই তরুণী। সেখান থেকেই তাঁকে অপহরণ করে তাঁর প্রাক্তন স্বামী। সঙ্গে ছিল তার বন্ধুরাও। ওই তরুণীকে তারা তুলে নিয়ে যায় কাছের একটি মাঠে। নির্জন মাঠে ওই তরুণীকে পালা করে ধর্ষণ করে তাঁর প্রাক্তন স্বামী ও তার বন্ধুরা। গণধর্ষণের পর ওই তরুণী প্রাক্তন স্বামী উদয় তাঁর যৌনাঙ্গে একটি কাঠের ডাণ্ডা ঢুকিয়ে দেয়। পরদিন অচেতন অবস্থায় ওই তরুণীকে উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন।
রক্তাক্ত ওই তরুণীকে প্রথমে স্থানীয় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বড় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা ওই তরুণীর মাঝে কিছুটা সময়ের জন্য জ্ঞান ফেরে। তখনই পুলিশ তাঁর কাছে গোটা ঘটনা জেনে নেয়। পরে অবশ্য ওই তরুণীর মৃত্যু হয়। কিন্তু গোটা ঘটনার কথা আগেই জেনে যাওয়ায় পুলিশ খোঁজ শুরু করে উদয়কে গ্রেফতার করে। তার প্রথম স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া উদয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকিদের হদিস পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)