নোট বাতিলের ঘোষণার পর প্রথমে বলা হয়েছিল ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত পুরানো নোট বদল করতে পারা যাবে। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় সাড়ে ৪ হাজার। আবার তা কমিয়ে করা হয়েছে ২ হাজার টাকা। সূত্রের খবর, সে সুযোগও হয়তো সামান্য কয়েকদিনের জন্যই পাবেন সকলে।
আগামী ২৪ নভেম্বর বা তার ২-১ দিনের ব্যবধানে ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস থেকে পুরানো নোট বাতিলের প্রক্রিয়ায়ই বন্ধ করে দিতে পারে অর্থমন্ত্রক। এরপর যা পুরানো নোট আছে তা ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টেই ফেলতে হবে আমজনতাকে। যদিও সেক্ষেত্রে যাঁরা সামান্য রোজগারে দিনগুজরান করা মানুষজন বা গ্রামাঞ্চলে যাঁদের অ্যাকাউন্ট নেই তাঁরা তাঁদের কাছে জমানো নোট তাঁরা কী করবেন তা নিয়ে একটা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সেক্ষেত্রে সরকার যদি কোনও নতুন রাস্তা না খোলে তাহলে তাঁদের সকলেরই নতুন করে অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা জমা দেওয়া ছাড়া আর কোনও রাস্তা খোলা থাকবে না।