গত ২৬ নভেম্বর ২০০৫ সালে এক এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় সোহরাবুদ্দিন শেখের। পরে তার এক সহযোগী তুলসীরাম প্রজাপতিকেও একইভাবে এনকাউন্টারে মারা হয়। ধর্ষণের পর খুন হন সোহরাবুদ্দিনের স্ত্রী কৌসর বি। সেই মামলায় ৩৬ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা শুরু হয় সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে। এঁদের মধ্যে ১৪ জন আগেই এই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন। যাঁদের মধ্যে অধিকাংশই হয় রাজনীতিবিদ, নয়তো আইপিএস অফিসার। পড়ে ছিলেন ২২ জন অভিযুক্ত। যাঁদের মধ্যে ২১ জনই পুলিশ আধিকারিক। এঁদের শুক্রবার অব্যাহতি দিল আদালত।
পুলিশের দাবি ছিল সোহরাবুদ্দিনের সঙ্গে লস্কর-ই-তৈবার যোগাযোগ রয়েছে। এক বড় রাজনীতিবিদকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে তারা। এরপর পুলিশের এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় সোহরাবুদ্দিনের। সেই মামলা এতদিন চলছিল মুম্বইয়ের বিশেষ সিবিআই আদালতে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা