বহুতলে ভাড়া ফ্ল্যাটে থাকতেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন বন্ধু। একসঙ্গেই ফ্ল্যাট শেয়ার করে থাকা। বহুতলের ৬ তলায় থাকতেন রবি হেরিওয়াল। পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বছর ৩০-এর রবি শনিবার ঝাঁপ দেন ৬ তলা থেকে। অত উঁচু থেকে নিচে পড়ার পর বাঁচার আর কোনও সম্ভাবনা ছিলনা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। শনিবার এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।
ঘটনাটি ঘটেছে নয়ডার সেক্টর ১২১-এ। চাকরি করতেন একটি বহুজাতিক সংস্থায়। আর্থিক দিক থেকে সচ্ছল ওই যুবক আচমকা আত্মঘাতী হওয়ায় হতবাক তাঁর বন্ধুরাও। ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা রবি কর্মসূত্রেই নয়ডায় ফ্ল্যাট ভাড়া করে থাকতেন। কেন তিনি আত্মহত্যা করলেন তা এখনও কারও কাছে পরিস্কার নয়।
দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। মৃতের পরিবারকেও খবর দিয়েছে পুলিশ। তিনি আত্মহত্যাই করেছেন বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। তবে কেন আত্মহত্যা বা এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)