একে শনিবার। ফলে উইকএন্ডের সুবিধা পাওয়া গিয়েছে। তায় আবার এদিন থেকেই শুরু হল আটদিন ব্যাপী নবরাত্রি উৎসবের। ফলে দেশ জুড়েই মন্দিরে মন্দিরে ভক্তের উপচে পড়া ভিড়। হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন জনপ্রিয় মন্দিরগুলিতে তো শনিবার সকাল থেকেই তিল ধারণের জায়গা নেই। দূরদূরান্ত থেকে হাজার হাজার পুণ্যার্থী হাজির হয়েছেন বিভিন্ন মন্দিরে। হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুরের নয়না দেবী মন্দির, উনার চিন্তাপূরণি মন্দির, হামিরপুরে বাবা বালকনাথ মন্দির, কাঙরায় ব্রজেশ্বরী দেবী, জোওয়ালাজি ও চামুণ্ডা দেবীর মন্দির এবং সিমলার ভীমাকালী ও হাতেশ্বরী মন্দিরে শনিবারই প্রবল ভিড় উপচে পড়েছে।
হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন মন্দিরে পঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি থেকে বহু পুণ্যার্থী ভিড় জমিয়েছেন। নায়না দেবী মন্দির কর্তৃপক্ষ নবরাত্রির দিনগুলোতে দিনে কমপক্ষে ২০ হাজার পুণ্যার্থী আশা করছেন। এদিকে পুণ্যার্থীদের জন্য ব্রজেশ্বরী দেবী, নয়না দেবী, চিন্তাপূরণি ও জোওয়ালাজি মন্দিরের অনলাইন দর্শনের বন্দোবস্ত রয়েছে। ভক্তরা চাইলে অনলাইনে পুজোও দিতে পারবেন এখানে।
বিভিন্ন মন্দিরে ভক্তের ঢলের কথা মাথায় রেখে সুরক্ষাতেও বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। চারদিকে সিসিটিভি নজরদারির বন্দোবস্ত হয়েছে। নজর রাখা হচ্ছে ভক্তদের যাতে অসুবিধা না হয় সেদিকেও। তবে ভিড় বাড়ছে। আর তা সামাল দিতে হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন মন্দির কর্তৃপক্ষ হিমসিম খাচ্ছেন।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)