ব্যাঙ্কে দলের টাকা নিয়ম মেনেই ফেলা হয়েছে। নোট বাতিলের অনেক আগে উত্তরপ্রদেশে ব়্যালি করে যে ডোনেশন তিনি দলের জন্য সংগ্রহ করেছিলেন, সেই টাকাই বিএসপির অ্যাকাউন্টে ফেলা হয়েছে। আর তাঁর ভাই আনন্দ কুমারের নিজের ব্যবসা আছে। সে তার ব্যবসার টাকা ফেলতেই পারে ব্যাঙ্কে। এতে কোনও অনিয়ম নেই। একজন দলিত মহিলাকে চাপার জন্য মোদী সরকার উঠে পড়ে লেগেছে। তাই তাঁকে ফাঁসানোর প্রচেষ্টা। এদিন আত্মপক্ষ সমর্থনে এমনই জানালেন বিএসপি নেত্রী মায়াবতী। প্রসঙ্গত গত সোমবার ইউবিআই ব্যাঙ্কের দিল্লির করোল বাগ শাখায় বিএসপির অ্যাকাউন্টে ১০৫ কোটি টাকা ও মায়াবতীর ভাইয়ের অ্যাকাউন্টে ১ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকার পুরনো নোট বাতিলের পর ফেলা হয়েছে দাবি করে ইডি। তারই উত্তরে এদিন মায়াবতী আরও দাবি করেন, বিজেপি দলিতদের প্রতি বিরূপ ধারণা পোষণ করে। তারা চায়না দলিতরা মাথা তুলে দাঁড়াক। তাই এমন কাজ উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের আগে করে তাঁকে আটকানোর চেষ্টা হচ্ছে।