বড় অঘটন ঘটতে ঘটতেও ঘটল না। রক্ষা পেলেন সকলে। তবে পুরোটাই পাইলটের তৎপরতায়। বিমানে ১৮০ জন যাত্রী ছিলেন। যাঁদের মধ্যে গোয়ার পরিবেশমন্ত্রী নীলেশ কোবরালও ছিলেন। বিমান আকাশে ওড়ার ১৫ মিনিটের মধ্যে ফের অবতরণ করে। মুখ ঘুরিয়ে ফিরে আসে যেখানে থেকে উড়েছিল সেখানেই। রানওয়ে ফাঁকা করে বিমানটি নামানোর বন্দোবস্ত করে এটিসি। বিমান অবতরণ করে ডাবোলিম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
ঘটনাটি ঘটেছে গোয়া-নয়াদিল্লির ইন্ডিগো বিমানে। যা গোয়া থেকে দিল্লির উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল। কিন্তু আকাশে ওড়ার পর পাইলট বুঝতে পারেন যে বিমানের একটি ইঞ্জিনে আগুন লেগেছে। দ্রুত সেই ইঞ্জিন বন্ধ করে দেন তিনি। বিমানের মুখ ঘুরিয়ে নেন। ফেরত আসেন গোয়ার বিমানবন্দরে। জরুরি অবতরণের পর সব যাত্রীকে বিমান থেকে দ্রুত নামিয়ে নেওয়া হয়। যদিও ইন্ডিগো বিমান সংস্থা বিমানে সমস্যার কথা স্বীকার করলেও আগুন লাগার কথা স্বীকার করেনি। কিন্তু খোদ মন্ত্রীই আগুন লাগার কথা জানান।
কেন এমন ঘটনা ঘটল? কোথায় ত্রুটি? কার ত্রুটি? কিছুই এখনও পরিস্কার নয়। বিমান ছাড়ার আগে তার পুরো পরীক্ষা হয়। তারপর সবুজ সংকেত মিললে তবেই ছাড়া হয় বিমান। এই অবস্থায় বিমান ছাড়ার পরই এভাবে ১৫ মিনিটের মধ্যে জরুরি অবতরণ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এতজন যাত্রী ছিলেন বিমানে। তাঁদের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়ায়। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা