৪ বছর বয়স। ছোট্ট মেয়েটা মা আর সৎবাবার সঙ্গে বেরিয়েছিল। ওষুধ কিনে ৩ জন যখন ফিরছিল তখন ছোট্ট মেয়েটার একটা বেলুন দেখে পছন্দ হয়েছিল। সে বায়না ধরে বেলুন কিনে দিতে হবে। মেয়েটির মায়ের অভিযোগ তাঁর স্বামী বেলুন কেনার আবদার শুনেই রেগে ওঠে। ৪ বছরের ছোট্ট মেয়েটাকে মারতে শুরু করে। তাঁর দাবি, আটকাতে গেলে তাঁকে ঠেলে ফেলে দিয়ে তাঁর ছোট্ট মেয়েটাকে নিয়ে চলে যায় তাঁর স্বামী।
কিছুক্ষণ পর বাড়ি ফিরে আসে। তারপর নিজেকে একটি ঘরে বন্ধ করে ফেলে। মা জানতে পারে তাঁর স্বামী তাঁর মেয়েকে হত্যা করেছে। এই অবস্থায় মেয়েটির মা সোজা পুলিশে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ এসে ছোট্ট মেয়েটির দেহ উদ্ধার করে। তারপর ঘর থেকে অভিযুক্তকে অচেতন অবস্থায় বার করে আনে। তার দেহে জখমের দাগ ছিল।
পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তবে থানায় নিয়ে যেতে পারেনি। হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে অভিযুক্তকে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের খলদাবাদ এলাকায়। ওই মহিলা দাবি করেছেন তাঁর স্বামীই বেলুন চাওয়ায় তাঁর ৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করেছে। একটা সামান্য বেলুন চেয়েছিল ছোট্ট মেয়েটা। তারজন্য তাকে প্রাণ দিতে হল। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা