একটি জামাকাপড়ের দোকানে কাজ করতেন ২২ বছরের এক তরুণী। ওই দোকানের মালিকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কও গড়ে ওঠে। গিরিশ গোস্বামী নামে ওই দোকান মালিকের সঙ্গে প্রেম যথেষ্ট গভীর হয়। কিন্তু সেই অন্তরঙ্গ সম্পর্কে কিছুদিন আগে ছেদ পড়ে। ওই দোকানের চাকরি ছেড়ে দেন তরুণী। গিরিশের সঙ্গে সম্পর্কও ছিন্ন করেন। অন্য একটি দোকানে কাজও করতে শুরু করেন। এভাবেই চলছিল। কিন্তু মাস দুয়েক আগে তাঁকে ফের ফোন করেন গিরিশ।
গিরিশের ফোন পেয়ে ওই তরুণীর আবার মন টলে। ফের গিরিশের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সব সমস্যা মিটে যায়। ২ জনের পুরনো সম্পর্ক ফের নতুন করে শুরু হয়। এই খবর গিরিশের স্ত্রী জানু গোস্বামীর কানেও পৌঁছয়। ওই তরুণীর সঙ্গে স্বামীর ফের সম্পর্ক তৈরির কথায় অস্থির হয়ে ওঠে জানু। ওই তরুণী পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন, জানু গোস্বামী ওই তরুণীর সঙ্গে দেখা করে। তারপর তাঁকে বাড়ি ডেকে নিয়ে যায়।
তরুণীর দাবি, তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পর তিনি দেখেন জানু গোস্বামী ছাড়াও সেখানে আরও ২ মহিলা উপস্থিত। ওই মহিলারা তাঁকে চেপে ধরে তাঁর গা থেকে একে একে পোশাক খুলে নেয়। তারপর তাঁর গোপন স্থানে লঙ্কা গুঁড়ো ঠেসে দেয়। যন্ত্রণা ও জ্বলুনিতে চিৎকার করে ওঠেন তিনি। পরে ওই ঘটনার কথা পুলিশকে জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন ওই তরুণী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা