তাঁদের ঘর থেকেই উদ্ধার হল ৫ জনের দেহ। বাবা-মা ও তাঁদের ৩ সন্তানের দেহ উদ্ধার হয়েছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে আশপাশে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ৪৩ বছরের শম্ভুনাথ, স্ত্রী সুনিতা (৩৮), মেয়ে কবিতা (১৬), ছেলে শচীন (১৪) ও তাঁদের কনিষ্ঠ পুত্রের দেহ একটি ঘরেই ছড়িয়ে পড়েছিল। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে।
বুধবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির ভজনপুরা সি ব্লকে একটি ভাড়া ঘরে। এই ঘরটিই ভাড়া নিয়ে থাকত ওই পরিবার। সব ঠিকই ছিল। বুধবার সকালে প্রতিবেশিরা দেখেন ওই ঘরের দরজা বাইরে থেকে তালা দেওয়া। এতে কিছুটা সন্দেহ হয় তাঁদের। কয়েকজনের মনে হয় বাইরে গেলে কাউকে তো বলে যেতেন পরিবারের সদস্যরা। পুলিশে খবর দেন প্রতিবেশিরা।
পুলিশ এসে ডেকে সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ফেলে। ভিতরে ঢুকে তারা দেখে ঘরের মধ্যে পড়ে আছে ৫ জনের দেহ। এই মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সমস্ত সম্ভাবনাই খতিয়ে দেখছে তারা। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। গোটা পরিবার যদি নিজেদের শেষও করে দিয়ে থাকে, তাহলে তার পিছনে কী কারণ তাও বোঝার চেষ্টা করছে পুলিশ। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা