সারা দেশ এখন কোভিড-১৯ নিয়ে উদ্বেগে দিন কাটাচ্ছে। জনতা কার্ফু-কে কেন্দ্র করে রবিবার সকাল থেকে গোটা দেশ স্তব্ধ হয়ে গেছে। সিএএ, এনআরসি এনপিআর-এর বিরুদ্ধে শাহিনবাগ আন্দোলন অবশ্য অব্যাহত। সেখানে জমায়েত রয়েছে। ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে সেই এলাকা। আর সেখানেই রবিবার সকালে ব্যারিকেডের কাছে একটি পেট্রোল বোমা পড়ে। যা ঘিরে শাহিনবাগ-এ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। যদিও বোমাটি ফাটলেও তা থেকে কেউ আহত হননি।
পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। পরীক্ষা হচ্ছে সিসিটিভি ফুটেজ। পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজে দেখে গেছে ২ জন বাইকে করে এসে এই কাণ্ড ঘটায়। কারা এই কাণ্ড ঘটাল তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। পুলিশ এও জানিয়েছে ওই পেট্রোল বোমা বিস্ফোরণে বোতলে পেট্রোলই ছিল, নাকি অন্য কোনও রাসায়নিক ছিল তাও পরীক্ষা করা হচ্ছে। পুলিশেরও এও দাবি যে প্রাথমিক তদন্তের পর তাদের ধারণা বোমাটি শাহিনবাগকে কেন্দ্র করেও ছোঁড়া হয়নি।
শাহিনবাগ আন্দোলন এখনও অব্যাহত। সেখানে যাঁরা বয়স্ক মহিলারা আন্দোলনে শামিল তাঁরা জানিয়েছেন তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। তবে করোনা থেকে বাঁচতে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা নিয়ে। এদিকে এদিন যে বোতলটি ছোঁড়া হয় সেটি পরীক্ষা করা শুরু হয়েছে। জনতা কার্ফু মেনে গোটা দিল্লি রবিবার সকাল থেকেই স্তব্ধ। সুনসান রাস্তাঘাট। সেখানে এমন একটি ঘটনা কিছুটা হলেও চাঞ্চল্য ছড়াল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা