বাতি তৈরি করতে হবে। দৈনিক মজুরিও পাবেন। ৫০ টাকা। আগামী ৪ বছরের জন্য জেলে এটাই কাজ আর এটাই রোজগার হতে চলেছে এডিএমকে নেত্রী শশীকলা নটরাজনের। ইতিমধ্যেই সাজার সময়কালের একটা দিন গারদের পিছনে কাটিয়ে ফেলেছেন শশী। একটি সেলে তাঁর সঙ্গে ছিল আরও একজন। সূত্রের খবর, রাতে মেঝেতেই শুয়ে কাটিয়েছেন ৬১ বছরের শশীকলা। সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রাতরাশে ট্যামারিন্ড রাইস বা তেঁতুল ভাতও খেয়েছেন। যদিও তাঁর শারীরিক অসুস্থতার কথা মাথায় রেখে বিশেষ সেলের আবেদন করেছিলেন শশী। কিন্তু তা নাকচ হয়ে গেছে। ফলে আর পাঁচটা সাধারণ কয়েদির মতই তাঁকে জেলে কাটাতে হবে। করতে হবে কাজও। এখনও পর্যন্ত যা স্থির হয়েছে তাতে শশীকলাকে জেলে মোমবাতি তৈরির কাজ করতে হবে। যা করে তিনি দিনে ৫০ টাকা করে রোজগারও করতে পারবেন।