আড়াই লক্ষের নিচে সংক্রমণ, কমল মৃত্যুও
দেশে সংক্রমণ এদিনও কিছুটা কমল। আড়াই লক্ষের নিচে নামল সংক্রমণ। মৃত্যুও এদিন কমেছে। এদিনও দেশে একদিনে অ্যাকটিভ রোগী কমেছে লক্ষাধিক।
দেশে করোনা সংক্রমণ এখন কিছুটা কমতে শুরু করলেও তার ভয়ংকর রূপ এখনও স্তিমিত হয়নি। তবে বৈজ্ঞানিকরা বলছেন দেশে দ্বিতীয় করোনার ঢেউয়ের চূড়া স্পর্শ করা হয়ে গেছে। এবার আস্তে আস্তে নামবে সংক্রমণ।
এদিন ফের কমল সংক্রমণ। এদিন দেশে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা হয়েছে ২ লক্ষ ৪০ হাজার ৮৪২ জন। এদিন দেশে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৬৫ লক্ষ ৩০ হাজার ১৩২ জন।
এদিন ২১ লক্ষ ২৩ হাজার ৭৮২টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে দেশে। দেশে এদিন রেকর্ড সংখ্যক নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এদিনই প্রথম একদিনে নমুনা পরীক্ষা ২১ লক্ষের ওপর গেল।
এদিকে দেশে গত একদিনে মৃত্যু কিছুটা কমেছে। দেশে এদিন মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৭৪১ জনের। দেশে এখন মোট মৃতের সংখ্যা ২ লক্ষ ৯৯ হাজার ২৬৬ জন। দেশে মৃত্যুর হার ১.১২ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১.১৩ শতাংশ।
দেখা যাচ্ছে একদিনে মহারাষ্ট্রে মৃতের সংখ্যা কমলেই দেশে মোট মৃতের সংখ্যা কমছে। এদিনও তাই হয়েছে। মহারাষ্ট্রে গত একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৬৮২ জনের।
এছাড়া দিল্লিতে ১৮২ জনের, উত্তরপ্রদেশে ২১৮ জনের, কর্ণাটকে ৪৫১ জনের, রাজস্থানে ১১৫ জনের, পঞ্জাবে ২০১ জনের, তামিলনাড়ুতে ৪৪৮ জনের, অন্ধ্রপ্রদেশে ১১৮ জন, বিহারে ১০৩ জনের ও পশ্চিমবঙ্গে ১৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুতে ২ অঙ্কে দাঁড়িয়ে দেশের অনেক রাজ্য।
দেশে এদিনও অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা কমেছে। দেশে অ্যাকটিভ রোগী এদিন কমেছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ১ জন। দেশে এখন অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ লক্ষ ৫ হাজার ৩৯৯ জন। দেশে এখন কমে ১০.৫৭ শতাংশ হয়েছে অ্যাকটিভ রোগীর হার।
এদিকে দেশে সংক্রমিতের চেয়ে এদিন সুস্থ হয়ে হয়ে ওঠা মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। গত একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ লক্ষ ৫৫ হাজার ১০২ জন। সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৮.৩০ শতাংশ। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা