নয়া নির্দেশিকায় বাড়ল স্বস্তি, কমে গেল নিভৃতবাসের সময়
কেন্দ্রের তরফে এবার কমানো হল নিভৃতবাসের সময়। সংক্রমণ ধরা পড়ার পর যদি কেউ বাড়িতেই নিভৃতবাসে থাকেন তাঁর ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য। যা অনেকটাই স্বস্তির।
সংক্রমণ হলে নিভৃতবাস। এটা প্রথম থেকেই চলে আসছে। বাড়াবাড়ি না হলে বা হাসপাতালে যেতে না হলে এই নিভৃতবাসে থাকাটা যে কারও কাছেই অল্পবিস্তর মানসিক চাপের জন্ম দিচ্ছিল। এবার সেই নিভৃতবাস নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
অল্প উপসর্গের মানুষজনকে স্বস্তি দিয়ে তারা জানিয়ে দিল কমানো হচ্ছে নিভৃতবাসের সময়। তবে শর্তসাপেক্ষে এই সময় কমানো হয়েছে।
যদি দেখা যায় ৩ দিন টানা জ্বর এল না সেক্ষেত্রে ৭ দিনেই বাইরে বার হওয়া যাবে। সংক্রমণ হয়েছে এটা খাতায় কলমে ধরা পড়ার পর থেকে ৭ দিন টানা বাড়িতেই নিভৃতবাসে থাকতে হবে।
তারপর যদি দেখা যায় এই ৭ দিনে শেষ ৩ দিনে টানা জ্বর আসেনি, তাহলে আর বাইরে বার হতে সমস্যা নেই। বাইরে বার হওয়ার জন্য কারও ফের পরীক্ষা করানোরও দরকার নেই।
এবার দেখা যাচ্ছে অল্প উপসর্গ থাকা মানুষের সংখ্যা অনেক। তাঁরা বাড়িতেই নিভৃতবাসে থাকছেন। অনেকেরই ১ বা ২ দিন জ্বর থাকছে। তারপর তাঁরা মোটামুটি সুস্থ হয়ে উঠছেন। তারপরও নিভৃতবাসে তাঁদের থাকতে হচ্ছিল টানা। এখন সেই সময়সীমা মাত্র ৭ দিন হয়ে গেল।
এখন অনেক চিকিৎসক বাড়ির লোকজনকে রোগীর সংক্রমণ ধরা পড়ার ৪ দিন কেটে গেলেই একসঙ্গে থাকার অনুমতি দিচ্ছেন। প্রসঙ্গত বহু মানুষকেই রাস্তাঘাটে দেখা যাচ্ছে যাঁর সর্দি বা কাশি রয়েছে। কিন্তু অনেকেই এখনও পরীক্ষাই করাচ্ছেন না বলে মেনে নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরাও। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা