সত্যিই কোনও সমস্যা ছিলনা, আত্মঘাতী অধ্যাপিকার জীবনে উঁকি দিচ্ছে পুলিশ
আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন এক অধ্যাপিকা। পরিবার বলছে দিব্যি ছিলেন তিনি। তাহলে কেন নিজেকে শেষ করা? উত্তরের খোঁজে নেমেছে পুলিশ।
এক অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসরের মৃত্যু ঘিরে রহস্য ঘনীভূত হল। ওই অধ্যাপিকার নাম সৌম্যা বাঘেল। তিনি জালাউনের দয়ানন্দ বেদিক কলেজে মনোবিজ্ঞান পড়াতেন। লখনউয়ের বাসিন্দা সৌম্যা এখানে থাকতেন একটি ভাড়া ঘরে। সেই ঘর থেকেই তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় গত বৃহস্পতিবার।
কী কারণে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন তা পরিস্কার নয় পরিবারের সদস্যদের কাছেও। পুলিশকে তাঁরা জানিয়েছেন সৌম্যার আত্মহত্যা করার মতো কোনও কারণ ছিল বলে তাঁদের জানা নেই।
বরং সৌম্যা দিব্যি ছিলেন নিজের কেরিয়ার ও জীবন নিয়ে। পুলিশ তদন্তে সবদিক খতিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছেন সার্কেল অফিসার বিজয় আনন্দ।
সৌম্যার মৃত্যু রহস্য আরও ঘনীভূত হয়েছে কারণ তদন্তকারীরা তাঁর ঘর থেকে কোনও সুইসাইড নোট পাননি। ফলে তাঁর মৃত্যুর কারণ নিয়ে এখনও অন্ধকারে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে সৌম্যা অবিবাহিতা। ২০১৭ সাল থেকে দয়ানন্দ বেদিক কলেজে সাইকোলজি পড়াচ্ছিলেন তিনি।
সাইকোলজিস্ট আত্মঘাতী হওয়ার ঘটনা সচরাচর ঘটে না। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন সৌম্যা জীবনের কোনও সমস্যার কথা কখনও তাঁদের জানাননি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা