National

নদীর ধারে ১০৮ ফুট হনুমানজির মূর্তির পাশে থাকবে সওয়া ১ লক্ষ ছোট হনুমান মূর্তি

বসে থাকা অবস্থায় বিরাজমান প্রভু হনুমান। এমনই এক রূপে প্রভু হনুমানের অতিকায় মূর্তি বসছে নদীর ধারে। সেখানে যা ৪০০ বছরের পুরনো ঈশ্বরের স্থান।

আগেই লক্ষ্মণের মূর্তি বসানোর কথা জানা গিয়েছিল। ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরলেও লক্ষ্মণের মূর্তি বড় একটা নেই। সেই ১৫১ ফুটের মূর্তি বসানোর কথা প্রকাশ হতে লখনউ শহরের মুকুটে একটা পালক যুক্ত হওয়ার কথা নিশ্চিত হয়।

এবার সেই শহরের মুকুটে আরও একটি পালক যুক্ত হতে চলেছে। লক্ষ্মণের মূর্তি বসানোর পর এবার হনুমানজির মূর্তি বসানোর কথা ঘোষণা করা হল। যদিও তা লক্ষ্মণের মূর্তির চেয়ে ছোট হবে। তবে তা বিশালত্বে কম যাবেনা।


১০৮ ফুটের হনুমানজির মূর্তি বসবে লখনউ শহরের গা দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর ধারে। গোমতীর ধারে রয়েছে দেবরাহা ঘাট। এই ঘাটে রয়েছে ৪০০ বছরের পুরনো হনুমৎ ধাম। সেখানেই এই হনুমানজির মূর্তি বসানো হবে।

আড়াই একর জমির ওপর বসবে এই ১০৮ ফুটের মূর্তি। ৩ টন সাদা মার্বেল পাথরের হনুমানজির এই মূর্তি যে মন্দিরে বসবে, সেই মন্দিরের দেওয়াল ও ছাদ মিলিয়ে থাকবে ছোট ছোট ১ লক্ষ ২৫ হাজার হনুমানজির মূর্তি।


হরিদ্বারে যেমন বসে থাকা অবস্থায় ভগবান শিবের মূর্তি রয়েছে গঙ্গার ধারে, ঠিক তেমনই বসে থাকা অবস্থায় হনুমানজির মূর্তিটি বসবে হনুমৎ ধাম বা স্থানীয়দের কাছে গোমতী বাবা-র স্থানে।

২ বছর লাগবে হনুমানজির মূর্তি সম্পূর্ণ হতে। তবে এই আড়াই একর জমিতে শুধু মূর্তিই বসছে না, সেখানে তৈরি হবে ধ্যানের জন্য হল, ভাণ্ডারার জন্য হল, ভজনের জন্য হল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button