বিস্ময়কর পাতিলেবু ফলিয়ে তাক লাগিয়ে দিলেন ২১ বছরের তরুণ
গাছ ভরা পাতিলেবু। এমন গাছ আবার সারি দিয়ে চলে গেছে। সেই সব গাছের পাতিলেবু এখন দেশের মানুষের কাছে এক বিস্ময় হয়ে উঠেছে।
কৃষক পরিবারেও এখন অনেকেই চাইছেন তাঁর পরের প্রজন্ম আর কৃষক না হয়ে চাকরি করুক বা অন্য কোনও ব্যবসা করুক। মাঠে রোদে পুড়ে জলে ভিজে কৃষক হওয়ার দরকার নেই।
এই ভাবনা যখন কৃষকদের মধ্যে বাড়তে শুরু করেছে তখন নিজের ছেলেকে এক সফল কৃষক হিসাবে দেখার স্বপ্ন দেখেছিলেন এক কৃষক। যিনি নিজেও সফল কৃষক হিসাবে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পেয়েছিলেন।
তিনি অবশ্য একটি দুর্ঘটনায় মারা যান ২০১৯ সালে। বাবার সেই স্বপ্ন কিন্তু সফল করেছেন তাঁর ছেলে। ২১ বছর বয়সেই তিনি তাক লাগিয়ে দিয়েছেন বিস্ময়কর লেবু ফলিয়ে। শুধু লেবু নয়, সূচালো পটলও ফলিয়ে অনেকের নজর কেড়েছেন সোনু।
বাবার কাছেই হাতেখড়ি। তারপর মাত্র ২১ বছর বয়সে সোনু নিগম কুমার পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় উদ্যান রত্ন পুরস্কার। বিহারের মুজফ্ফরপুরের সাকরা ব্লকের ছেলে সোনু মহারাষ্ট্রের জলগাঁওতে গিয়ে সেই পুরস্কার নিয়েও এসেছেন গত বছরের মে মাসে।
সোনু ৪ বছর আগে বারাণসী থেকে একটি লেবুগাছের চারা নিয়ে আসেন। তারপর তা রোপণ করেন নিজের জমিতে। জেনে নেন পাতিলেবু গাছের যত্ন ও তার খুঁটিনাটি।
তারপর নিজের বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে তিনি এমন পাতিলেবু গাছ বড় করে তোলেন যা ভরে যাচ্ছে লেবুতে। এমন সারি দিয়ে ৬০টি গাছ রয়েছে সোনুর।
পাতিলেবু ফলানোর মধ্যে তেমন কোনও কৃতিত্ব আছে কি? হয়তো নেই। কিন্তু এমন যদি হয় যে পাতিলেবুর মধ্যে একটাও বীজ থাকছে না! তাহলে কিছুটা থমকে যেতে হয় বৈকি! সেটাই করে দেখিয়েছেন সোনু।
সোনুর গাছের লেবুগুলির মধ্যে বীজ নেই। এমন পাতিলেবু কে দেখেছেন যার ভিতর একটাও বীজ নেই! সোনুর পাতিলেবু সেখানেই নজর কেড়েছে। নজর কেড়েছেন সোনুও। সেইসঙ্গে সূচালো পটল তৈরি করেও অনেকের নজর কেড়েছেন বিহারের এই তরুণ কৃষি প্রতিভা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা
Muzaffarpur er Mr. Sonu Nigam Kumar er sathe jogajog korte chai, kindly help korben kivabe tar sathe jogajog kora jete pare.