বাজারে শোরগোল ফেলতে চলেছে ২ আনাজ লক্ষ্মী এবং সোলান শ্রেষ্ঠ
বাজার মাতাতে চলেছে ২ ধরনের আনাজ। যা দীর্ঘ পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে গবেষণাগারে জন্ম নিয়েছে। এবার তারা বাজারে আসতে চলেছে।
পরীক্ষায় কৃতকার্য হল গবেষণাগারে তৈরি ২টি আনাজ। যা হিমাচল প্রদেশের ওয়াই এস পারমার ইউনিভার্সিটি অফ হর্টিকালচার অ্যান্ড ফরেস্ট্রি-তে জন্ম নিয়েছে। তৈরির পর তা দীর্ঘ পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।
অবশেষে তা দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছে। দেশজুড়ে এই ২টি আনাজ ছড়িয়ে পড়তে চলেছে। যা বাজারে রীতিমত শোরগোল ফেলতে পারবে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
২টি চেনা আনাজ হল গাজর ও ফ্রেঞ্চ বিন। এই ২ চেনা আনাজেরই ২টি ধরন তৈরি হয়েছে গবেষণাগারে। গাজরের প্রকারটির নাম দেওয়া হয়েছে সোলান শ্রেষ্ঠ। আর বিনটির নাম দেওয়া হয়েছে লক্ষ্মী।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, সোলান শ্রেষ্ঠ সবচেয়ে ভাল হবে জম্মু কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড এবং বিহারে। এখানকার মাটি এই বিশেষ ধরনের গাজর উৎপাদনের জন্য সঠিক। অন্যদিকে লক্ষ্মী নামে বিনটির জন্য সেরা হল পঞ্জাব ও বিহারের মাটি। ফলে তা সেখানেই প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হতে পারে।
ভারতীয় হেঁশেলে গাজর ও বিনের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। যাঁরা নিরামিষভোজী তাঁদের পরিবারে তো রয়েছেই। নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ার এই গাজর এবং বিন ভারতীয় আবহাওয়া বুঝেই তৈরি করা হয়েছে।
এই ২ প্রকার বাজারে এলে এই ২ ধরনের আনাজের যোগান বাড়বে। ফলে দাম কমতে পারে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। অবশেষে সোলান শ্রেষ্ঠ এবং লক্ষ্মী জাতীয় পর্যায়ের অনুমোদন পেয়ে গেল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা