২০০৮ সালে বাটলা হাউস এনকাউন্টারের পর থেকেই তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল পুলিশ। কিন্তু তার কোনও খোঁজ ছিলনা। রাতারাতি যেন ভ্যানিস হয়ে গিয়েছিল আরিজ খান। ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন জঙ্গি আরিজ খান ওরফে জুনেইদের বিরুদ্ধে ২০০৭-এ উত্তরপ্রদেশ বিস্ফোরণ, ২০০৮-এ জয়পুর ও আমেদাবাদ বিস্ফোরণ ও দিল্লিতে ধারাবাহিক বিস্ফোরণের অভিযোগ ঝুলছিল। যেসব বিস্ফোরণে সবমিলিয়ে ১৬৫ জন নিরীহ মানুষের মৃত্যু হয়।
এরমধ্যেই ২০০৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পুলিশ খবর পায় ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের ৪ সদস্য দিল্লির জামিয়া নগরের বাটলা হাউসে লুকিয়ে আছে। পুলিশ ঘিরে ফেলে এলাকা। এনকাউন্টারে ২ জঙ্গির মৃত্যু হয়। একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। হাত ফস্কে পালায় জুনেইদ। তারপর থেকে তার আর কোনও খোঁজ ছিলনা। ১০ বছর পর গত মাসে এক ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই জুনেইদের খোঁজ মেলে বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। তারপরই আটঘাট বেঁধে তাকে গ্রেফতার করা হয়।