বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। মাল্টিপল অর্গান ফেলিওর নিয়ে ভর্তি ছিলেন চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালে। সেখানেই রাত দেড়টা নাগাদ মৃত্যু হয় তাঁর। স্বামী এম নটরাজনের এই মৃত্যুর খবর এসে পৌঁছয় বেঙ্গালুরুর পারাপ্পান্না আগরাহারা সংশোধনাগারে বন্দি স্ত্রী শশীকলার কাছে।
এরপরই আর্থিক দুর্নীতি মামলায় জেলবন্দি এডিএমকে নেত্রী শশীকলার ১৫ দিনের জরুরি প্যারোলে মুক্তি মঞ্জুর করেন জেল কর্তৃপক্ষ। স্বামীর শেষকৃত্য সহ পারলৌকিক কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য শশীকলাকে মুক্তি দেওয়া হয়।