পাক সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর এটা ছিল সময়ের অপেক্ষা। তাই বিশেষ সময় নষ্ট না করেই ইস্তফা দিয়ে দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। ফলে পাকিস্তানে অকস্মাৎ এক রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হল। এদিন সকালে পাক সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ পাক প্রধানমন্ত্রীকে পানামা পেপার কেলেঙ্কারিতে দোষী সাব্যস্ত করে। শরিফের আর পাক প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার কোনও অধিকার নেই বলেও জানিয়ে দেয় আদালত।
এরপরই সময় নষ্ট না করে ইস্তফা দেন শরিফ। তবে যেহেতু তিনি শাসক দলের নেতা তাই তাঁর হাতেই থাকছে তাঁর কুর্সিতে কে বসবেন তা ঠিক করার অধিকার। শরিফ যাঁকে বেছে নেবেন তাঁকে সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনের প্রমাণ দিতে হবে পাক ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে। তবে সেক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কারণ শরিফের দল পিএমএল(এন)-এর অ্যাসেম্বলিতে যথেষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে।