বয়স মাত্র ১৯ বছর। তারুণ্যে উচ্ছল এক তরতাজা জীবন তার। কিন্তু সেই তারুণ্যকে উপভোগ করার আগেই সে হয়ে পড়েছিল ড্রাগের নেশায় চূর। তবে চেষ্টা চলছিল তাকে সেই মারণ নেশা থেকে বার করে আনার। চিকিৎসায় কাজও হচ্ছিল। কিন্তু তার মধ্যেই ওই কিশোরের ফের মাথায় চাড়া দেয় নেশার ইচ্ছে। নেশা করতে সে বেছে নেয় ডিওর্ডান্ট। প্রথমে মাথাটা তোয়ালে দিয়ে ঢেকে তারপর ডিও স্প্রে করে তা নাকে টেনে নেয়। আর তাতেই সর্বনাশ! সেই ডিওর্ডান্ট শরীরে প্রবেশ করে স্তব্ধ করে দেয় তার হৃৎস্পন্দন। কেড়ে নেয় তার প্রাণ।
ঘটনাটি ঘটেছে নেদারল্যান্ডসে। ডিও-র রাসায়নিক শরীরে প্রবেশ করা যে কতটা ক্ষতিকারক তা বোঝাতে আপাতত এই ঘটনাকেই উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করছেন চিকিৎসকেরা। তবে ওই কিশোরের পরিচয় চিকিৎসকেরা গোপনই রেখেছেন।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)