মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের ব্রংস চিড়িয়াখানার এক বাঘিনীর দেহে করোনার অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া ওই চিড়িয়াখানারই আরও ৩ বাঘ ও ৩ আফ্রিকান সিংহের শুকনো কাশি বেড়েছে।
যে বাঘিনীর দেহে করোনা পাওয়া গিয়েছে সেটির বয়স ৪ বছর। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বাঘিনীটির ওপর কড়া নজর রাখছেন। ওই চিড়িয়াখানাটি কিন্তু মধ্য মার্চ থেকেই করোনার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ তারপর ওই চিড়িয়াখানার প্রবেশ করতে পারেননি।
তাহলে কীভাবে তার দেহে করোনা ছড়াল? মনে করা হচ্ছে যে ব্যক্তি ওই বাঘিনীর পরিচর্যা করতেন তাঁর থেকেই করোনা সংক্রমিত হয়েছে নাদিয়া নামে ওই মালায়ান বাঘিনীর দেহে।
ইতিমধ্যেই চিড়িয়াখানার অন্য পশুপাখিদের ওপর নজরদারি শুরু হয়েছে। এদিকে চিড়িয়াখানার পশুর দেহে করোনা পাওয়া যাওয়ার খবরে নড়েচড়ে বসেছে বিশ্বের অন্য চিড়িয়াখানাগুলিও। সেখানেও সতর্কতা আরও বাড়ানো হয়েছে। যাতে কোনও পশুপাখি এই রোগে আক্রান্ত না হয়।
অনেক জায়গায় জীবাণুনাশক স্প্রেও করা হয়েছে। চিড়িয়াখানা চত্বরকে আরও আঁটসাঁট নিরাপত্তা বলয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা