তাঁর লেখা আবেগের শক্তি দ্বারা প্রভাবিত। যা স্মৃতি, সময়কে বারবার ছুঁয়ে যায়। তিনি একজন নিখুঁত ঔপন্যাসিক। ২০১৭ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করতে গিয়ে ব্রিটিশ লেখক কাজুও ইশিগুরো সম্বন্ধে এমনই ব্যাখ্যা দিল নোবেল কমিটি। ‘রিমেনস অফ দ্যা ডে’-র লেখক কাজুও ইশিগুরোর জন্ম জাপানে। কিন্তু জীবন কেটেছে ইংল্যান্ডেই। একজন ব্রিটিশ নাগরিক হিসাবেই তাঁর লেখার জগতে উত্থান। ম্যান বুকার জেতা ৬২ বছরের এই লেখকের লেখা কাহিনি নিয়ে হলিউডে সিনেমাও হয়েছে।
সুইডিশ অ্যাকাডেমি জানিয়েছে, কাজুও ইশিগুরোর উপন্যাসগুলিতে দুই বিখ্যাত লেখক জাঁ অসটেন ও ফ্রাঞ্জ কাফকা-র ছাপ রয়েছে। এই দুই লেখককে মেলালে যা বার হয় তার নাম কাজুও ইশিগুরো। গত বছর সাহিত্যে নোবেল বিখ্যাত কবি ও গায়ক বব ডিলানকে দিয়ে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল সুইডিশ অ্যাকাডেমিকে। যদিও তারা তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরেনি। এবার যাঁকে তারা বেছে নিল তাঁকে নিয়ে কোনও সমালোচনার অবকাশ থাকল না।