রাস্তায় কুকুরদের যাতায়াত কারও কাছে নতুন নয়। সেইসঙ্গে রাস্তায় থাকা এই প্রাণিদের কোনও সুরক্ষাও নেই। অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের নির্মমতার শিকার হয় তারা। এমনকি যেসব কুকুরকে সুরক্ষার প্রয়োজনে রাখা হয় তাদের প্রতিও যত্নের অভাব থাকে। পথের কুকুর সহ অন্য প্রাণিদের প্রতি নানা ধরণের নির্বিচার অত্যাচারের বিরুদ্ধে আরও কড়া আইন আনা দরকার। পশু সুরক্ষা আইন আরও শক্তিশালী ও কড়া হওয়া দরকার। এই মর্মে মঙ্গলবার সংসদে সওয়াল করলেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।
এদিন মেয়ের লোকসভায় দাঁড়িয়ে বক্তব্য পেশের সাক্ষী হতে হাজির হয়েছিলেন তাঁর মা। এদিন তিনি মেয়ের সেই বক্তব্য শোনেন। পরে গোটা সংসদ চত্বর ঘুরে দেখেন মেয়ের সঙ্গে। মেয়ে সাংসদ। ফলে এমন অনেক জায়গাতেই সাধারণের প্রবেশাধিকার নেই, তেমন জায়গায় মেয়ের সঙ্গে অনায়াসে যেতে পারেন তিনি। ঘুরে দেখার সুযোগ পান সংসদের আনাচকানাচ। মাকে পুরো চত্বর ঘুরিয়ে কোথায় কী আছে বুঝিয়ে দেন মিমি।
একদিকে মেয়ে লোকসভায় দাঁড়িয়ে বক্তব্য রাখছেন। তারপর মেয়ের সঙ্গে সংসদে ঘোরা অবশ্যই সব অভিভাবকের কাছেই অত্যন্ত গর্বের। মিমি চক্রবর্তী ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে যাদবপুর থেকে তৃণমূলের টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন বিজেপির অনুপম হাজরা। যিনি ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে বোলপুর থেকে তৃণমূলের টিকিটে সাংসদ হয়েছিলেন। অনুপমকে বিরাট ব্যবধানে হারিয়ে জয়লাভ করেন মিমি চক্রবর্তী। ওই কেন্দ্রে চতুর্থ স্থান দখল করে নোটা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা