বেশ কয়েকমাস ধরেই তলে তলে ব্যবস্থা হচ্ছিল। ক্ষমতায় থাকার জন্য মানুষ কি না করতে পারে! স্বার্থসিদ্ধির জন্য বিজেপির সঙ্গেও হাত মেলালেন। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতার জন্যই বিহারের মানুষ তাঁর ওপর আস্থা রেখেছেন। সেকথা ভুলে তিনি এখন সেই বিজেপির সঙ্গেই হাত মেলালেন। এভাবে মহাজোটের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতাই করলেন তিনি। এদিন ক্ষোভ উগরে এভাবেই নীতীশ কুমারকে বিঁধলেন কংগ্রেস সহসভাপতি রাহুল গান্ধী।
অন্যদিকে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও। লালুপুত্রের দাবি, তিনি তাঁর কাজে স্বচ্ছ ছিলেন। সেখানে কেউ কোনও খুঁত ধরতে পারেনি। তাই রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক আচরণ করা হল তাঁর সঙ্গে। এদিন ট্যুইট করে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি।
যদিও এতে নীতীশের কিছু যায় আসেনি। এদিন সকালে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তরফ থেকে শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছেন তিনি। এক সময়ে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক নিয়ে যে বিজেপির হাত ছেড়ে লালুর হাত ধরেছিলেন তিনি, এদিন সেই বিহার বিজেপির নেতা সুশীল কুমার মোদীকে পাশে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথগ্রহণের পর বেজায় খুশিই দেখিয়েছে নীতীশ কুমারকে।