অনেক ইস্যুতেই তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সহমত নন। কিন্তু তিনি পরিস্কার করে দিতে চান যে কাশ্মীর ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয়। তাই এ বিষয়ে নাক গলানোর অধিকার পাকিস্তান বা অন্য কোনও রাষ্ট্রের নেই। বুধবার এমনই ট্যুইট করে কাশ্মীর নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের পাশে দাঁড়ালেন রাহুল গান্ধী। আপাতত তিনি কেরালার ওয়ানাডে তাঁর লোকসভা কেন্দ্রে রয়েছেন।
ওয়ানাডে বসে রাহুল আরও লেখেন, জম্মু কাশ্মীরে হিংসা হচ্ছে। হিংসা হচ্ছে কারণ পাকিস্তান সেই হিংসা ছড়াতে সাহায্য করছে। উস্কানি দিচ্ছে। সেই পাকিস্তান যে সারা বিশ্বে সন্ত্রাসবাদের সমর্থক বলে পরিচিত। এতটা সুর চড়িয়ে কেন্দ্রের পাশে দাঁড়ানোর পর রাহুল গান্ধীকে সমর্থন করে ট্যুইট করেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুরও। কংগ্রেস যে কাশ্মীর ইস্যুতে সরকারের পাশেই থাকতে চলেছে তা এদিন পরিস্কার করে কংগ্রেস।
জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার ও জম্মু কাশ্মীর রাজ্যকে ২ ভাগে ভেঙে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। ২টিই হবে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। লাদাখের কোনও বিধানসভা থাকবেনা। তবে জম্মু কাশ্মীরের বিধানসভা থাকবে। এই সিদ্ধান্তের পর থেকেই পাকিস্তান সোচ্চার। বিভিন্ন দেশের কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের আর্জি জানিয়েছে। কিন্তু সবাই পাকিস্তানকে জানিয়ে দিয়েছে এটা ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয়। রাশিয়া তো বুধবারও ফের পরিস্কার করেছে যে কাশ্মীর ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা