গত বছরের ৮ নভেম্বর নোট বাতিলের কথা ঘোষণা করার আগের দিন কেন্দ্রের তরফে তাদের কাছে একটি চিঠি আসে। সেখানে কালো টাকা, জাল নোট ও নাশকতার ক্ষেত্রে টাকার ব্যবহারে লাগাম দিতে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের কথা ভেবে দেখতে বলা হয় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ককে। সেইমত পরদিন বৈঠকে বসে তারা। সেখানেই নোট বাতিল করার সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেওয়া হয়। কেন্দ্রকে সেই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। তারপরই বিকেলে প্রধানমন্ত্রী নোট বাতিলের কথা ঘোষণা করেন। এদিন কংগ্রেস নেতা বিরাপ্পা মইলির নেতৃত্বে সংসদীয় ফিনান্স কমিটির কাছে এমনই দাবি করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।