কিছু ১০ টাকার কয়েনে রুপি চিহ্ন রয়েছে। কিছুতে নেই। বাজারে এমন দুই ধরণের ১০ টাকার কয়েন রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কয়েন জাল বলে গুজবের জেরে ১০ টাকার কয়েন নিতে অস্বীকার করছেন বাসের কন্ডাক্টর থেকে সবজি বিক্রেতা বা মুদির দোকানদার। এমনকি অনেক বড় দোকানও ১০ টাকার কয়েন নিতে অস্বীকার করায় সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। জমানো ১০ টাকার কয়েন কোথাওই খরচ করতে পারছেন না তাঁরা। দিতে গেলেই শুনতে হচ্ছে ওই কয়েন জাল।
এদিন ফের সেই বিভ্রান্তি দূর করতে বিবৃতি দিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে বাজারে চলা দু’ধরণের ১০ টাকার কয়েনই বৈধ। কিছু কয়েন ২০১১-র পর রুপি চিহ্ন চালু হওয়ার পর তৈরি হওয়ায় দেখতে একটু আলাদা। তার মানে এই নয় অন্যগুলি অবৈধ। নিশ্চিন্তে দু’ধরণের ১০ টাকার কয়েনই ব্যবহার করার আশ্বাস দিয়েছেন তারা।