মাঝ আকাশে শরীরী খেলায় মাতলেন পাইলট ও ছাত্রী
পাইলটের সঙ্গে এক ছাত্রী উঠেছিলেন বিমান চালানো শিখতে। কিন্তু মাঝ আকাশে তাঁরা যে খেলায় মাতলেন তা প্রকাশ্যে আসল তাঁদের অজান্তেই।
একজন শিক্ষক, অন্যজন ছাত্রী। একটি পাইলট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নিজস্ব বিমানে ওই ২৮ বছর বয়স্ক পাইলট উঠেছিলেন তাঁর ২১ বছরের ছাত্রীকে প্রশিক্ষণ দিতে।
বিমান আকাশে ওড়ে। বিমানের ককপিটে ছাত্রীকে বিমান চালনার প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন শিক্ষক। তবে ওই ছাত্রীর দাবি, শেখানো ছেড়ে মাঝ আকাশেই শিক্ষক পাইলট তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে চান।
তরুণী ছাত্রীর দাবি, তিনি যেহেতু জানতেন যে ওই পাইলট বিবাহিত তাই তিনি এটা প্রথমে মানতে চাননি। ছাত্রীর দাবি, পরে ওই পাইলট তাঁকে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের আশ্বাস দিতে তিনি চুম্বন ও জড়িয়ে ধরায় রাজি হন।
কিন্তু তারপর ২ জনের মধ্যে যে শরীরী খেলা চলে তা মাঝ আকাশেই ক্যামেরাবন্দি হয়। পাইলট ও ছাত্রী নিজেদের মধ্যে দৈহিক মিলনে মেতে ওঠেন। মনে করা হচ্ছে সে সময় ককপিটে হয়তো আরও কেউ ছিলেন যিনি এটি ক্যামেরাবন্দি করে নেন।
এই ঘটনার পর ১ মাস কেউ কিছু জানতে পারেননি। তবে ১ মাস পর ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসতে জানাজানি হয়। রাশিয়ার ওই বিমান প্রশিক্ষণ সংস্থা ভিডিও সামনে আসার পর তা সত্য কিনা যাচাই করে। তারপর ওই পাইলট ও ছাত্রীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করে।
২ জনকেই সাসোভো ফ্লাইট স্কুল অফ সিভিল এভিয়েশন থেকে বার করে দেওয়া হয়। তবে তরুণী ছাত্রীর দাবি তিনি ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর নিজেই সংস্থায় পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন।