বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় গত বৃহস্পতিবার দোষী সাব্যস্ত হন বলিউড তারকা সলমন খান। যোধপুরের একটি আদালত তাঁর ৫ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। যদিও একদিকে আদালতের নির্দেশে যখন সলমন খানকে যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ, তখনই অন্যদিকে তাঁর জামিনের তৎপরতা শুরু করে দেন তাঁর আইনজীবীরা। ৩ বছরের বেশি সাজা ঘোষণা হওয়ায় ওই আদালতে জামিনের আর্জি জানাতে পারেননি তাঁরা। আইন মেনে তাঁদের দ্বারস্থ হতে হয় দায়রা আদালতের। আদালত শুক্রবার সকাল ১০টায় জামিনের আর্জির শুনানির সময় স্থির করে। ফলে রাতটা জেলেই কাটাতে হয় সলমনকে।
শুক্রবার সঠিক সময়ে সলমন খানের আইনজীবীরা দায়রা আদালতে জামিনের আর্জি পেশ করলেও, সরকারপক্ষের আইনজীবী কোর্ট পেপারগুলি পড়ার জন্য আদালতের কাছে সময় চান। আদালত রাজি হয়। শনিবার ফের শুনানির দিন ধার্য হয়েছে। ফলে শুক্রবার রাতেও গারদের পিছনেই কাটাতে হচ্ছে সলমন খানকে। অবশ্য দায়রা আদালত যদি শুনানির পর জামিনের আবেদন নাকচ করে দেয় তাহলে আরও বেশিদিন স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুর সঙ্গে একই জেলে বন্দি থাকতে হবে বলিউডের ভাইজানকে।