২টি দেশের মহিলাদের লাল হৃদয়ের ইমোজি পাঠালে জায়গা হবে গারদের পিছনে
বিশ্বে এমন ২টি দেশ রয়েছে, যেখানে কোনও মহিলাকে লাল হৃদয়ের ইমোজি ভুলেও পাঠানো যাবেনা। পাঠালে সোজা গারদের পিছনে জায়গা হবে প্রেরকের।
এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। যোগাযোগ থেকে ভাব প্রকাশ, সবই এখন ওই সোশ্যাল মিডিয়া মারফত হয়। হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক এক অন্যতম যোগাযোগ হয়ে উঠেছে। হোয়াটসঅ্যাপে কোনও মহিলাকে অনেক সময় আপাত নিরীহ লাল রংয়ের হৃদয় ইমোজি পাঠিয়ে থাকেন অনেকে।
সে কেউ প্রেম নিবেদনের জন্যও করতে পারেন, ভালবাসা ব্যক্ত করতেও করতে পারেন অথবা নেহাতই মহিলার প্রতি তাঁর হৃদয়ের ভাব প্রকাশ করতে করে থাকতে পারেন। সারা বিশ্বেই এই লাল রংয়ের পান পাতার মত দেখতে ইমোজিটি খুব জনপ্রিয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এর ব্যবহারও আকছার। কিন্তু বিশ্বে ২টি দেশ রয়েছে যেখানে এমন ইমোজি কোনও মহিলাকে পাঠালে গারদের পিছনে জায়গা হতে পারে।
এ ২টি দেশে এমন ইমোজি পাঠানোকে গর্হিত অপরাধ হিসাবে ধরা হয়। মনে করা হয় মহিলাকে জ্বালাতন করতেই এমন ইমোজি পাঠানো হয়েছে। ২ থেকে ৫ বছরের জেল হতে পারে একটি ইমোজি পাঠিয়ে। একাধিকবার হলে আবার অর্থদণ্ডও বিপুল পরিমাণ।
কুয়েত ও সৌদি আরব, এমন ২টি দেশ যেখানে লাল হৃদয়ের পান পাতা ইমোজি কোনও মহিলাকে পাঠালে কিন্তু জেলে যেতে হতে পারে। সে দেশে এমনটাই আইন। বিশেষত অচেনা কোনও মহিলাকে পাঠালে তো রক্ষে নেই।
ফলে এই ২টি দেশে বসবাসকারী কোনও পরিচিত বা অপরিচিত মহিলাকে এমন ইমোজি কখনও নয়। নাহলে গারদের পিছনে যাওয়ার জন্য তৈরি থাকা ভাল।