লাল-হলুদের ঘরের ছেলে ছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বেই ইরানের শক্তিশালী পাস ক্লাবকে হারায় ইস্টবেঙ্গল। ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে আসে আইএফএ শিল্ড। তার আগেই অবশ্য ১৯৬৯-এ তাঁর প্রতিভার সাক্ষর রাখতে শুরু করেছিলেন শান্ত মিত্র। তাঁর নেতৃত্বে সে বছর সন্তোষ ট্রফি ঘরে তুলেছিল বাংলা। ময়দানের সেই শান্ত মিত্র চলে গেলেন। দীর্ঘদিন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। অবশেষে রবিবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ একটি নার্সিং হোমে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন শান্ত মিত্র। তাঁর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা ময়দান।
শুধু ইস্টবেঙ্গলের হয়ে খেলাই নয়, পরবর্তীকালে লাল-হলুদের কোচ হিসাবে আশির দশকে ভাল কাজ করেন তিনি। একসময়ে জাতীয় দলের কোচের দায়িত্বও সামলেছেন। শুধু ফুটবল নয়, ক্রীড়া বিষয়ে সাংবাদিকতা, বই লেখা, সবেতেই মুন্সিয়ানার সাক্ষর রাখেন শান্ত মিত্র। সামলেছেন কলকাতার সাম্মানিক শেরিফের পদও।