ধর্মগুরু তথা দার্শনিক শিবকুমার স্বামী দেহ রাখলেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১১১ বছর। ফুসফুসের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তাঁর চিকিৎসা চলছিল। অবশেষে ইহলোক ত্যাগ করলেন তিনি। সোমবার তাঁর মৃত্যুর কথা ঘোষণা করেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী। তাঁর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ তাঁর অগণিত ভক্তকুল। আগামী মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর অন্তিমযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানিয়েছেন কুমারস্বামী।
দরিদ্রদের জন্য শিবকুমার স্বামী অনেক কাজ করেছেন। কাজ করেছেন হাজার হাজার শিশুকে খাদ্য ও শিক্ষা দেওয়ার। তাঁর তৈরি শিদ্দাগঙ্গা এডুকেশন সোসাইটি এই মুহুর্তে কর্ণাটকে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সহ ১২৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছে। তাঁর ভক্তদের কাছে তিনি ছিলেন পদচারণারত ঈশ্বর বা ওয়াকিং গড। তাঁর মৃত্যুতে কর্ণাটক জুড়েই শোকের ছায়া নেমেছে।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)