তাঁর গলার জোরেই নাকি বিশ্বখ্যাত ডোরেমন ফার্স্ট হয়, জানেন তিনি কে
তাঁর গলার জোরেই এক বিশ্বখ্যাত কার্টুন এ দেশে প্রথম স্থান অধিকার করেছিল। যিনি এই দাবি করেছেন তিনি ছোট পর্দার অত্যন্ত পরিচিত মুখ।
যখন তিনি বাবা মায়ের সঙ্গে অডিশনে গিয়ে পৌঁছন তখন অন্য কেউ অডিশনে ছিলনা। তখন তাঁরা ভেবেছিলেন যে তাঁকেই বোধহয় কেবল অডিশনে ডাকা হয়েছে। কিন্তু অডিশনের পর তিনি এবং তাঁর অভিভাবকরা জানতে পারেন যে ভারত জুড়ে লক্ষ লক্ষ ছেলেমেয়ে এই অডিশন দিয়েছেন।
অডিশনটা ছিল বিশ্বখ্যাত কার্টুন ডোরেমন-এর অন্যতম চরিত্র নবিতা-র গলা খুঁজে বার করার। আর তাতে এই লক্ষ লক্ষ ছেলেমেয়েকে পিছনে ফেলে তাঁকে বেছে নেওয়া হয়েছিল ভারতে ডোরেমন-এর জন্য।
তখন তাঁর বয়স ছিল ৯ বছর। তখন তাঁর মনে হয়েছিল ৫২টি এপিসোডের জন্য তাঁকে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু পরে তিনি জানতে পারেন এই কার্টুন চলতেই থাকবে। আর তাঁকে গলা দিয়ে যেতে হবে।
বর্তমানে টিভির পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সিমরন কউর দাবি করেন, ডোরেমন তাঁর অডিশনের আগেও চলত। কিন্তু তিনি নবিতার চরিত্রে গলা দেওয়ার পর ডোরেমন ভারতে কার্টুনের জগতে প্রথম স্থানে উঠে আসে। এটা তাঁর কাছে অত্যন্ত গর্বের ছিল।
সিমরনকে সকলে তখন বলতেন তিনি নাকি ওই কার্টুনটির জন্য লাকি। সিমরন নবিতার চরিত্রে গলা দেওয়া শুরুর পর সেই গলাকে কিছুটা পরিবর্তন করে আরও শ্রুতিমধুর ও আকর্ষণীয় করে তোলেন।
এটা জানা নেই যে সত্যিই সিমরন কউরের গলার জোরেই ডোরেমন ভারতে টিভির পর্দায় কার্টুনের জগতে এক নম্বর হয়ে ওঠে কিনা। কারণ সেটা সিমরনের দাবি মাত্র। তবে এটা ঠিক যে সিমরন নবিতার চরিত্রে গলা দেওয়া শুরুর পর ডোরেমন কিছুদিনের মধ্যে ১ নম্বর স্থান দখল করেছিল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা