সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কেউ দাঁড়ানোর ঝুঁকি নিলেন না। সাহসও দেখালেন না। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় স্বপদে ফের বহাল বাংলার মহারাজ। সিএবি-র পরিচালন ভার এখন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের হাতে। তিনিই সিএবি-র সভাপতি। তাঁর সেই সময়সীমা শেষ হওয়ার পর নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেজন্য চলছিল মনোনয়নপত্র গ্রহণের পর্ব।
গত শনিবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। কিন্তু শনিবার পর্যন্ত অপেক্ষা করেও সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও তাঁর সহযোগী সিএবি কর্তারা বাদ দিয়ে আর কেউই মনোনয়নপত্র জমা দিলেন না। ফলে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনের কোনও মূল্য রইল না। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই জয়ী হল সৌরভের নেতৃত্বাধীন বোর্ড। সিএবি-র এই শাসকগোষ্ঠীতে রয়েছেন সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, সহসভাপতি নরেশ ওঝা, সচিব অভিষেক ডালমিয়া, যুগ্ম-সচিব দেবব্রত দাস এবং কোষাধ্যক্ষ দেবাশিস গঙ্গোপাধ্যায়।
শুধু সিএবি বলেই নয়, ভারতের অন্য রাজ্যেও সেই রাজ্যের ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থার নির্বাচন হচ্ছে এই সময়ে। এদিকে ২৮ সেপ্টেম্বর বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করেছে সিএবি। ৮৫ তম বার্ষিক সাধারণ সভা হতে চলেছে এবার। প্রসঙ্গত ২০১৪ সালে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সিএবি-র যুগ্ম-সচিব পদে যোগ দেন। ২০১৫ সালে জগমোহন ডালমিয়ার মৃত্যুর পর সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সিএবির সভাপতি নির্বাচিত হন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা