১৪ শতাংশ বেশি বড়, ৩০ শতাংশ বেশি উজ্জ্বল। এভাবেই ধরা দিল রবিবার সন্ধের চাঁদ। সাধারণভাবে চাঁদকে সকলে যেভাবে দেখে থাকেন, সুপারমুন তার চেয়ে কিছুটা আলাদা। নিজ কক্ষে চাঁদের অবস্থান ও পৃথিবীর সঙ্গে দূরত্বের নিরিখে চাঁদ পৃথিবীর কাছে এলে এই ‘সুপারমুন’ দেখা যায়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন সুপারমুন দেখার সেরা সময় ছিল সূর্যাস্তের ঠিক পরেই। মানে সূর্য পশ্চিমে ঢলে পড়া আর চাঁদ ক্রমশ উদয় হওয়া প্রায় এক সময়ে। দিগন্তের পানে চেয়ে অতিকায় চাঁদ নজরে পড়ে। আকাশ কালো হলে তার উজ্জ্বলতাও চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছে।
তবে রবিবার সুপারমুন খাতায় কলমে দেখা গেলেও, চাঁদের অবস্থান পরের ক’দিনে একেবারে বদলে যাবে না। তাই কুয়াশা বা মেঘের কারণে রবিবার চাঁদ দেখার সুযোগ না হয়ে থাকলে মুষড়ে পড়তে মানা করছেন বিজ্ঞানীরা। আগামী সোম, মঙ্গল বা সামনের দু’চারদিন প্রায় একই আকার ও উজ্জ্বলতায় ধরা দেবে চাঁদ। তবে রবিবারই সবচেয়ে কাছে থাকায় এদিনই এই মহাজাগতিক বিস্ময় দেখা সবচেয়ে ভাল।