আসন্ন দিওয়ালিতে দিল্লি সহ তার আশপাশের শহরে কোনও বাজি পুড়বে না। কেউ চাইলেও কিনতে পারবেন না ফুলঝুরি, রংমশাল, হাউই, তুবড়ি বা চরকির মত রংবাহারি বাজি। আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত দিল্লি ও তার সংলগ্ন এলাকায় বাজি বিক্রি বন্ধ রাখার নির্দেশ বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। দিওয়ালি মানেই তো আতসবাজির রোশনাই। তবে কেন উৎসবের আনন্দে রাশ? কারণও পরিস্কার করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, দিওয়ালির সময়ে আতসবাজি না পোড়ানো হলে দিল্লির বাতাসের গুণগত মান কেমন হবে তা পরীক্ষা করে দেখতেই এই পদক্ষেপ। বাজি পুড়লে কি হয় তা আগেই জানা আছে। বাজি না পুড়লে বাতাসের গুণগত মানের ফারাক পরিস্কার হয়ে যাবে। তাতে বাজি পুড়লে দূষণমাত্রার বৃদ্ধিও সামনে আসবে।
বাজি বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আগেই জারি করেছিল আদালত। গত মাসে তা কিছুদিনের জন্য তুলে নেয়। ফের এদিন আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত বাজি বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল আদালত। যদিও এখনই সম্পূর্ণ বাজি বিক্রি বন্ধের রাস্তায় হাঁটতে চাইছে না শীর্ষ আদালত। আদালত মনে করছে তেমন নির্দেশ দিলে তা চরম পদক্ষেপ হয়ে যাবে।