১৪ জন জঙ্গিকে হত্যা করল সুরক্ষাবাহিনী। তবে জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াইয়ে সুরক্ষাবাহিনীর কী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা পরিস্কার নয়। জঙ্গিদের হত্যার পাশাপাশি তাদের অস্ত্রাগারেরও বড় সড় ক্ষতি করেছে সুরক্ষাবাহিনী। প্রায় ৭টি জঙ্গি অস্ত্রাগার দখল করেছে তারা। এই অপারেশন বড় সাফল্য হিসাবেই দেখছে সুরক্ষাবাহিনী। অস্ত্রাগারে প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র মজুত ছিল বলে জানানো হয়েছে।
আফগানিস্তানের খোয়াজা ওমরি ও দি ইয়াক প্রদেশে এই হামলা চালায় সুরক্ষাবাহিনী। একদম টার্গেট করে তালিবান ডেরায় হামলা হয়। আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর। তার আগে দেশকে জঙ্গিদের কবল থেকে যতটা পারা যায় শান্ত রাখার চেষ্টা করছে আফগান সেনা ও সুরক্ষাবাহিনী। জঙ্গিরা যাতে নির্বাচনে বিঘ্ন না ঘটাতে পারে সেজন্য সবরকম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
আফগানিস্তানে তালিবান সমস্যা নতুন নয়। দেশের বেশ কিছু এলাকা এখনও তালিবানদের দখলে রয়েছে। সেইসঙ্গে আফগানিস্তানে মাঝেমধ্যে উঁকি দিচ্ছে আইএস তাণ্ডবও। তবে নির্বাচনে এসবের প্রভাব ফেলতে দিতে চাইছে না সরকার। তালিবানদের কব্জা করা বেশ কিছু এলাকা ইতিমধ্যেই পুনর্দখল করেছে আফগান সেনা। আকাশ পথে ও সড়ক পথে আক্রমণ হানছে সেনা। তারই সাম্প্রতিকতম উদাহরণ হল এদিনের সাফল্য। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা