সমুদ্রের ধারে পড়ে আছে পোশাকহীন তরুণীর দেহ, ছুঁয়ে জানা গেল অন্য কথা
সমুদ্রের ধারে বালির ওপর পড়ে আছে এক মহিলার দেহ। শরীর প্রায় অনাবৃত। উর্ধ্বাঙ্গে একটি জামা লেপ্টে আছে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে হাত দিতে বুঝল আসলে সত্যিটা কি!
যথেষ্ট পরিচিত সমুদ্রসৈকত। দিনভর সেখানে পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে। সেখানেই একটা ধারে কয়েকজনের নজরে আসে বিষয়টি। সমুদ্রের ধারেই বালির ওপর পড়ে আছে এক মহিলার দেহ।
নিম্নাঙ্গ সম্পূর্ণ অনাবৃত। বুকের কাছ থেকে মাথা পর্যন্ত একটি শার্টে ঢাকা। নিথর দেহটা পড়ে আছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে কোনও তরুণীর দেহ।
যাঁদের নজরে সেটি প্রথমে পড়ে তাঁরাই দ্রুত পুলিশে খবর দেন। পুলিশ যখন আসে তখন দেহটি ঘিরে ধরেছেন কৌতূহলী মানুষজন।
পুলিশ এসে প্রথমে দেখে মনে করে এ নিশ্চয়ই শারীরিক অত্যাচারের পর হত্যার ঘটনা হবে। কোনও বিদেশিনী তরুণীকে এভাবে এখানে ফেলে যাওয়া হয়েছে। শরীরে পোশাক না থাকায় বিষয়টি আরও পরিস্কার হয় পুলিশের কাছে।
এতক্ষণ আশপাশে সকলে ঘিরে থাকলেও কেউ ওই দেহে হাত ছোঁয়াননি। পুলিশ এসেই প্রথম হাত দেয় দেহে। আর হাত ছোঁয়ানোর পর তারা যা বুঝতে পারে তা সত্যিই অবাক করা।
দেখে হুবহু কোনও তরুণীর অনাবৃত দেহ বলে মনে হলেও আসলে ওটি রবারের একটি পুতুল। তবে ছোটদের খেলার পুতুল নয়। ওটি একটি শারীরিক মিলনে সক্ষম পুতুল।
এই ধরনের পুতুলের চাহিদা বিভিন্ন দেশে বাড়ছে। যেখানে রক্ত মাংসের কোন নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক না হলেও অনুভূতিটা তেমনই হয়ে থাকে।
ওটি যে কোনও তরুণী নন, একটি পুতুল তা জানার পর অনেকেই হতবাক হয়ে চেয়ে থাকেন। ঘটনাটি ঘটেছে থাইল্যান্ডের ব্যাং সান বিচে।