
দিন পনেরো আগে আতাতুর্ক বিমানবন্দরে জঙ্গি হামলার ঘটনায় খবরের শিরোনামে এসেছিল তুরস্ক। সেই ঘটনার স্মৃতি টাটকা থাকতেই এবার শিরোনামে তুরস্কের ক্ষমতার দখলের লড়াই, সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা। সূত্রের খবর, রাজধানী আঙ্কারার দখল নিতে সাঁজোয়া গাড়ি, ট্যাঙ্ক নিয়ে হাজির হয় তুরস্কের সৈন্যবাহিনীর একাংশ। সরকারপন্থী সেনা, পুলিশ ও বিদ্রোহী সেনাদের সংঘর্ষে নিহত হন অন্তত ২৬৫। নিহতদের মধ্যে দেশের সাধারণ নাগরিক ও পুলিশ আধিকারিকরা রয়েছেন। আহত অন্তত ১৫০০। আঙ্কারায় দেশের পার্লামেন্ট সহ বিভিন্ন সরকারি বিল্ডিং ও অন্যান্য জায়গা থেকে শোনা গিয়েছে বিস্ফোরণের শব্দ। ইস্তানবুলের আতাতুর্ক বিমানবন্দরও চলে যায় বিদ্রোহী সেনাদের দখলে। কিন্তু এই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করেন দেশের সাধারণ মানুষ। সরকারপন্থী সেনারা বন্দি সেনাধ্যক্ষকে উদ্ধার করেন। রাষ্ট্রপতি এর্দোগান নিজের ভাষণে সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে ব্যর্থ বলে ঘোষণা করেন। আত্মসমর্পণ করে প্রায় ৩০০০ সেনা।