যৌন জীবনে সেরা এই শহরের দম্পতিরা
ছবির মত সুন্দর শহরটির মানব-মানবীরা শারীরিক মিলনে আনন্দ পাওয়ার বিচারে সবথেকে সুখী। এই বিষয়ে নিজেদের ১০-এর মধ্যে ১০ নম্বর দিয়েছেন শহরবাসী।
ঘড়ির কাঁটা এগোচ্ছে তরতরিয়ে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়চ্ছে মানুষ। আধুনিক জীবনের এই ইঁদুর দৌড়ের মধ্যে পড়ে মনের ভিতর জমাট বাঁধছে মানসিক অবসাদের মেঘ। শরীরে বাসা গড়ছে নানা রোগ। অকালে দেখা দিচ্ছে যৌন মিলনে সমস্যা।
শারীরিক, মানসিক হতাশার প্রকোপে কমে আসছে যৌন ক্ষমতা। দিনভরের ব্যস্ততার প্রবল চাপ দিনের শেষে বিছানায় এলিয়ে দিচ্ছে ২ বিপরীত লিঙ্গের ক্লান্ত মানুষকে। শারীরিক দূরত্ব বাড়িয়ে দিচ্ছে মনের ব্যবধান। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে যৌন সম্পর্ক।
এমন এক অবস্থায় তাদের দেশের কোন শহরের দম্পতিরা কতটা যৌনতৃপ্ত তা জানতে ব্রিটেনে একটি সমীক্ষা চালায় ‘লাভহানি’ নামক যৌন ক্রীড়া সামগ্রী বিক্রেতা একটি ব্রিটিশ সংস্থা।
সেই সমীক্ষায় দেখা গেছে সারাদিনের খাটাখাটনির পরও বিছানায় শরীরী খেলার মধুর মায়াজাল বিস্তার করতে পারদর্শী ডনকাস্টার শহরের দম্পতিরা। নিয়মিত সুস্থ যৌন সম্পর্ক বজায় রেখে তোফা দিন গুজরান করছেন ব্রিটেনের ডনকাস্টার শহরের বাসিন্দারা।
ছবির মত সুন্দর সাজানো শহরটির মানব-মানবীরা নাকি শারীরিক মিলনে আনন্দ পাওয়ার বিচারে সবথেকে সুখী। এই বিষয়ে নিজেদের ১০-এর মধ্যে ১০ নম্বর দিয়েছেন ডনকাস্টারবাসী। এমন তথ্যই উঠে এল ‘লাভহানি’-র সমীক্ষায়।
সমীক্ষায় ‘সেরা যৌনতা’-র বিচারে প্রথম স্থান দখল করেছেন ডনকাস্টারের স্বামী-স্ত্রীরা। উচ্ছল শরীরী বিভঙ্গের মত্ততায় শ্রেষ্ঠত্বের বিচারে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে উইগ্যান ও ইপ্সউইত শহর দুটি। সমীক্ষায় যৌন জীবন যাপন করার তালিকায় একেবারে পিছনের দিকে ঠাঁই হয়েছে ওয়েস্ট সাসেক্সের ক্রলি শহরের দম্পতিদের।