
বিকেল তখন প্রায় সাড়ে তিনটে। তখনও মেট্রোর পাঠান ক্রেনগুলি কাজ শুরু করতে পারেনি। ঘটনাস্থলে হাজির হচ্ছেন সেনা জওয়ানরা। সঙ্গে রয়েছে এ ধরণের অবস্থায় উদ্ধারকাজ চালানোর মত যথেষ্ট যন্ত্রপাতি। ঘটনার পর কেটে গেছে তিন ঘণ্টা। ফলে ক্রমশ অধৈর্য হয়ে পড়েছেন স্থানীয় মানুষজন। না নিজেদের জন্য নয়। বরং এটা ভেবে যে এক একটা মিনিট চাপা পড়ে থাকা মানুষগুলোকে তিল তিল করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যাঁদের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে আর কিছুই তখন করার নেই। কিন্তু যদি স্তূপের নিচে আটকে থাকা কিছু মানুষের দেহে প্রাণ থাকে তবে তাদের বাঁচানোর জন্য এক একটা মুহুর্তও তখন দামি। ফলে সময় যত গড়িয়েছে ততই ক্ষোভ বেড়েছে স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে।