
কথায় বলে কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ। তা এই অসহ্য গরমকে যদি সর্বনাশ ধরা হয়, তাহলে পৌষ মাস এয়ার কন্ডিশনার প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির। কোনও বাছবিচার নেই। যে সংস্থার এসি হাতের কাছে পাচ্ছেন তাই কিনে নিচ্ছেন মানুষজন। হঠাৎ লাফ দেওয়া এই চাহিদা মেটাতে যোগান দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারছে না সংস্থাগুলি। দামটা বিষয় নয়, গ্রাহকদের চাহিদা একটাই। দ্রুত ইনস্টল করে দিতে হবে মেশিন। গরম যে আর সহ্য হয়না! শুধু কলকাতা বা বাংলা বলে নয়, গোটা ভারতের ছবিটাই কমবেশি এক। সকালে দোকান খোলার অপেক্ষা। কার্যত গ্রাহকরা ঝাঁপিয়ে পড়ছেন দোকানে। টিভি, ফ্রিজ বা ওয়াশিং মেশিন নয়, ৯০ শতাংশ গ্রাহকই ভিড় জমাচ্ছেন এসি মেশিন কিনতে। ফলে এসি প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির এখন নাওয়া খাওয়ার ফুরসত নেই। গরম যত বেশিদিন থাকে ততই তাঁদের মঙ্গল!